এছাড়া সেলামউদ্দিন, জিয়াউর রহমানসহ অন্যরা কেন্দুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নেন। আবু বক্কর ও বকুল মিয়া জানান, একেই গ্রামের প্রতিবেশী সেলামউদ্দিন ও আব্দুল জব্বার গংরা বেশ কিছুদিন পূর্বে ব্যবসার (স্বর্ণের কারিগর) দ্ব›দ্ব নিয়ে একেই পাড়ার উজ্জল, বকুল গংদেরকে মারধর করে উল্টো তাদের বিরুদ্ধে কেন্দুয়া থানায় মামলা করেন। ফলে তাদের অনেকেই গ্রাম ছেড়ে অন্যত্র বসবাস করেন। ঈদ উপলক্ষে তারা বাড়িতে আসেন।
শনিবার তাদের একজন চট্টগ্রাম যাবে বলে সেলামউদ্দিন গংদের বাড়ির সামনে দিয়ে যাওয়ার সময় সেলামউদ্দিন, আব্দুল জব্বার গং রামদা, রড ও লাঠিসোটা নিয়ে অতর্কিত হামলা চালায়। এসময় উভয় পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হলে নারী-পুরুষসহ ৮/১০জন আহত হন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে উক্ত ইউনিয়ন পরিষদের ৬নং ওয়ার্ড মেম্বার মুশফিকুর রহমান মজনু জানান, দুই পক্ষই স্বর্ণের ব্যবসার কারিগর। নিজেদের মধ্যে পূর্ব শত্রুতার জেরে শনিবার এই মারামারির ঘটনা ঘটে। উভয়পক্ষকে থামাতে চেষ্টা করি এবং হাসপাতালে দেখতে আসি।
আরও পড়ুন: সঙ্গমের প্রস্তুতি কিংবা বারা ভাতে ছাই
রাখাল বিশ্বাস/কেন্দুয়া